১. কীওয়ার্ড রিসার্চ
- আপনার সার্ভিসের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কীওয়ার্ড খুঁজুন।
- ফাইভারের সার্চবার ব্যবহার করে জনপ্রিয় কীওয়ার্ডগুলো খুঁজে বের করুন।
২. গিগ টাইটেল অপ্টিমাইজেশন
- প্রধান কীওয়ার্ডটি অবশ্যই আপনার গিগ টাইটেলে ব্যবহার করুন।
- টাইটেল সংক্ষিপ্ত, পরিষ্কার এবং আকর্ষণীয় করুন।
উদাহরণ: I will design modern minimalist logo.
৩. গিগের URL
- গিগ তৈরি করার সময় প্রধান কীওয়ার্ড দিয়ে টাইটেল শুরু করুন, কারণ URL পরবর্তীতে পরিবর্তন করা যায় না।
৪. গিগের বিবরণ (Description)
- মূল কীওয়ার্ড প্রাকৃতিকভাবে ২-৪ বার বিবরণে ব্যবহার করুন।
- সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কীওয়ার্ডও অন্তর্ভুক্ত করুন।
- পরিষ্কারভাবে আপনার কাজ, অভিজ্ঞতা এবং সুবিধাগুলো উল্লেখ করুন।
৫. ট্যাগ (Tags) নির্বাচন
- ফাইভারে একটি গিগে সর্বোচ্চ ৫টি ট্যাগ দেওয়া যায়।
- আপনার সার্ভিস সম্পর্কিত জনপ্রিয় কীওয়ার্ডগুলো ট্যাগ হিসেবে ব্যবহার করুন।
গ্রাফিক ডিজাইনের উদাহরণ: logo design, graphic design, minimalist logo, branding, professional logo.
৬. গিগের ইমেজ ও ভিডিও
- ইমেজ ও ভিডিওর ফাইল আপলোডের আগে কীওয়ার্ড ব্যবহার করে ফাইল নাম দিন। যেমন: minimalist-logo-design.jpg
- ভিডিও দেওয়া থাকলে গিগ র্যাংকিং ভালো হয়। তাই সম্ভব হলে ভিডিও যোগ করুন।
৭. মেটাডাটা (Metadata)
- সঠিক ক্যাটাগরি ও সাব-ক্যাটাগরি নির্বাচন করুন।
- ফাইভারের নির্ধারিত প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিন, এটি আপনার গিগ র্যাংকিং বাড়ায়।
৮. মূল্য ও প্যাকেজ
- স্পষ্ট ও প্রতিযোগিতামূলক প্রাইসিং সেট করুন।
- প্যাকেজ গঠন পরিষ্কার হলে ক্রেতারা সহজেই আকৃষ্ট হন, যা আপনার SEO-তে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
৯. দ্রুত যোগাযোগ ও সময়মতো ডেলিভারি
- দ্রুত মেসেজের রিপ্লাই দিন (সাধারণত ১ ঘণ্টার মধ্যে)।
- সময়মতো বা নির্ধারিত সময়ের আগে কাজ ডেলিভারি দিন।
১০. পজিটিভ রিভিউ এবং রেটিং
- ক্রেতাদের কাছ থেকে ইতিবাচক ফিডব্যাক সংগ্রহ করুন।
- ভালো রেটিং-সম্পন্ন গিগ সার্চে বেশি প্রাধান্য পায়।
১১. সোশ্যাল মিডিয়া ও প্রচারণা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেসবুক, লিঙ্কডইন, টুইটার, ইউটিউব)-এ নিয়মিত গিগ শেয়ার করুন।
- বাইরের উৎস থেকে বেশি ভিজিট হলে SEO র্যাংকিং বাড়ে।
Comments